০২. এমন ধরনের ব্যক্তিত্ব গঠন করুন যাতে করে কেউ কোন কথা বলার সুযোগ না পায়।
০৩. নিজের দৈনন্দিন অভ্যাসগুলোকে অত্যন্ত উৎপাদনশীল করে তুলতে হবে।
০৪. ভুলভাল এবং বিতর্কিত কাণ্ডে জড়ানো থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
০৫. নিজেকে সব সময় নিট এন্ড ক্লিন রাখতে হবে। তাহলে অপরিচ্ছন্ন জিনিস মাথায় কম ঘুরপাক খাবে।
০৬. বন্ধু নির্বাচনে সচেতন হতে হবে।
০৭. সামাজিক মাধ্যমে কাকে ফলো করবেন, কাকে করবেন না,সেটা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে নির্বাচন করুন।
০৮. আমরা কেউই সমাজ এবং সংস্কৃতির ঊর্ধ্বে নয়। কাজেই সেসব মাথায় রাখুন।
০৯. চেষ্টা করবেন নিজেকে সজীব এবং প্রাণবন্ত রাখতে।তাহলেই নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে।
১০. বিভিন্ন সামাজিক যৌথ কার্যক্রমে জড়িত হতে পারেন।সামাজিক নেতৃত্বের মাধ্যমে নিজের মধ্যে নিয়ন্ত্রণের গুণাবলী প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।