ক্লান্তি যেমন আমাদের যান্ত্রিক জীবনের দৈনন্দিন সঙ্গী। তবে ধারণা করা হয় যে ক্লান্তি যতটা না স্বাভাবিক কারণে হয়, তার চেয়ে বেশী হয় অভ্যাসের কারণে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই কমবেশি ক্লান্তি বা ক্লান্তিজনিত আলস্যের শিকার হয়ে থাকি আমরা। 

জীবন ধারা এবং খাদ্যভ্যাসের কিছু ছোটখাটো পরিবর্তন আনলেই অলসতা, ক্লান্তি বা অবসাদ দূর করতে পারবেন অনেকাংশে।

সঠিক পরিমাণে প্রোটিন খাদ্য গ্রহণ করুন: 

চর্বি এবং শর্করাজাতীয় খাবার শরীরে যে শক্তি জোগায় আমিষ সেগুলোকে কার্যকারিতা দেয়। কোষ গঠন, শরীর বৃদ্ধিতে সহায়তা, ভিটামিন ও হরমোন পরিবহন, মাংসপেশি গঠন সহ বিভিন্ন শরীরবৃত্তিয় কাজে আমিষ সহায়তা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

শর্করা ও চর্বির অনুপস্থিতিতে আমিষই শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দিয়ে থাকে। সাধারণত মাছ, মাংস, ডিম, শিম ও বাদাম জাতীয় খাবারের আমিষ বেশি পরিমাণে পায়া যায়। খেয়াল রাখবেন প্রতিবেলার খাবারে যেন অন্তত একটি প্রোটিন অংশ থাকে।

চিনি জাতীয় খাদ্য এড়িয়ে চলুন:

খুব বেশি চিনিজাতীয় খাবার খেলে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শ্বেত রক্তকণিকাণ্ডগুলোকে অসক্রিয় করে তোলে।তাছাড়া সুগার বেড়ে গেলে আরেক্সিন কাজ করতে পারে না।