০১. প্রথমেই নিজেকে ভালভাবে জানতে হবে।

০২. আপনার নিজের শক্তিশালী এবং দুর্বল দিক সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা আপনার থাকতে হবে।

০৩. নিজের সম্পর্কে যত কম প্রকাশ করবেন, ততই নিজেকে শক্তিশালী এবং সবল হিসেবে অন্যর কাছে উপস্থাপন করতে পারবেন।

০৪. নানান বিষয়ের বা আপনার ভালো লাগা বিষয়গুলোর উপর বেশি বেশি বই-আর্টিকেল পড়তে হবে। আপনার কাছে যত বেশি বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য থাকবে আপনি তত বেশি শক্তিশালী অনুভব করবেন।

০৫. আপনার কাছে যত বেশি অন্যের গোপন ইনফর্মেশন থাকবে আপনি তত বেশি শক্তিশালী হবেন, তবে আপনার অন্যের এবং নিজের তথ্য গোপন রাখার ক্ষমতাটাও অবশ্যই থাকা লাগবে। এর জন্য আপনি নিয়মিত পত্রিকা পড়া দিয়ে শুরু করতে পারেন।

০৬. সফল মানুষদের একটি অন্যতম শক্তিশালী দিক হচ্ছে মানুষকে কনভিন্স বা রাজি করানো, যা অনেকই পারে নাহ্। অন্যের মন জয় করা একটি অন্যতম গুণ। কাজেই অন্যের মন জয় করার শক্তি অর্জন করার জন্য বেশি বেশি অনুশীলন এবং রিসার্চ করতে পারেন।

০৭. আপনাকে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে, অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকা যাবে না। এই আত্মনির্ভরশীল হওয়া আপনার নিজেকে সবল এবং শক্তিশালী করার জন্য খুবই প্রয়োজন।

০৮. সামাজিক নেটওয়ার্কিং এবং সাংগঠনিক দক্ষতা অর্জনও এক্ষেত্রে খুবই প্রয়োজন। এসবের মাধ্যমে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার দরজা আপনার জন্য খুলে যাবে। তাই অযথা মূল্যবান সময় নষ্ট না করে নেটওয়ার্কিং এবং সাংগঠনিক দক্ষতা অর্জনের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।

০৯. নিজেকে অত্যন্ত সবল এবং শক্তিশালী করতে হলে আপনাকে একজন সুবক্তার গুণাবলী অর্জন করতে হতে হবে। কারণ একজন দক্ষ বক্তা যে কোন পরিস্থিতি সহজেই বদলে দিতে পারে।